প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানের সাথে হারের চেয়ে হারের ধরণ নিয়ে এমনিতেই চাপের মুখে ছিল বাংলাদেশ সেই চাপ থেকে মুক্তি জয়ের আশায় ৩টি পরিবর্তন নিয়ে একাদশ সাঁজায় বাংলাদেশ। কিন্তু নিউজিল্যান্ডের সাথে বাংলাদেশ ব্যাটিং করার আগে অনেক ধরণের সমালোচনায় ছিল বাংলাদেশ দল। পাকিস্তানের সাথে বাংলাদেশের অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান খেলতে পারেন নি কারণ ফ্লাইট মিস করার কারণে সাকিব আল হাসান ছাড়াই একাদশ নিয়ে মাঠে নামে কিন্তু সেই ম্যাচ হারার পর দ্বিতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের সাথে জয় নিয়ে একটি ম্যাচ জিততে চেয়েছিল বাংলাদেশ দল।
সাব্বিরের জায়গায় নাজমুল হোসেন শান্ত ওপেনিংয়ে ব্যাট করার সুযোগ পেয়েছিলেন। কিন্তু মেহেদী হাসান মিরাজের সাথে পার্টনারশিপে ব্যর্থ হয়েছেন দুজনেই। কিন্তু তাতে লাভ খুব বেশি হয় নি দলীয় বারো রানে ভেঙ্গে যায় ওপেনিং জুটি অনেকটা চেইপ ফেলে ওপেনিং জুটি থেকে বিদায় নেন মেহেদী হাসান মিরাজ। গত বেশ কিছুদিন ধরে তিন ফরম্যাটেই আস্থার প্রতিদান দিয়ে যাচ্ছিলেন লিটন কুমার দাস কিন্তু লিটন কুমার দাসের জায়গা পরিবর্তন করে তিন নম্বর পজিশনে ব্যাট করছেন এই ওপেনার কিন্তু তার কাছ থেকে তিন নম্বর পজিশনে তেমন রানের দেখা পাচ্ছে না বাংলাদেশ দল।
বাংলাদেশ ব্যাটিং টার্গেটঃ ওপেনার নাজমুল হোসেন শান্তর ব্যাট থেকে রান আসে ২৯ বলে ৩৩ রান লিটন কুমার দাসের ব্যাট থেকে রান আসে ১৫ বলে ১৫ রান এবং বর্তমান সময়ের টি টোয়েন্টি দলের অটো চয়েজ আফিফা হোসেন ধ্রুবর ব্যাট থেকে রান আসে ২৪ বলে ২২ রান করে আউট হয়ে যান এবং সাকিব আল হাসানের ব্যাট থেকে রান আসে ১৬ বলে ১৭ রান এবং নুরুল হাসান সোহানের ব্যাট থেকে রান আসে ১২ বলে ২৪ রান দলীয় রান ২০ ওভার ব্যাট করে ১৩৭ রান আসে এবং বাংলাদেশের উইকেট পরে যায় ৮টি। যদি নিউজিল্যান্ডকে জয়লাভ করতে হয় তাহলে তাদেরকে নিতে হবে ২০ ওভারে ১৩৮ রান।
নিউজিল্যান্ড জয়ের টার্গেটঃ উইলিয়ামসন এবং কন্বয় তাদের পার্টনারশিপে জয় দিয়ে শিরোপা জয়ের একধাপ এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড। কিন্তু নিউজিল্যান্ডের ২ উইকেট পরে গেলেও পরবর্তী সময়ে আর কোনো উইকেট না হারিয়ে কন্বয় এর ব্যাট থেকে রান আসে ৫১ বলে ৭০ রান যার ব্যবধানে সহজেই জয় তোলে নিতে সক্ষম পায় নিউজিল্যান্ড দল। ২০ ওভার ব্যাট করে ২ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের টার্গেটে খেলে ১৩৮ রান নিয়ে বাংলা ওয়াশ এর ট্রফিতে টিকিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড।
বাংলাদেশ টানা দুই ম্যাচ হেরে প্রায় শেষ হয়ে এসেছে বাংলাদেশ দলের আর এক ম্যাচ খেলার সুযোগ রয়েছে বাংলাদেশের সেই ম্যাচটা খেলবে প্রতিপক্ষ পাকিস্তানের সাথে।তারপর আবারও বাংলাদেশের সাথে মুখোমুখি হবে নিউজিল্যান্ডের আর সেই সুযোগটা কাজে লাগাতে পারলে বাংলাদেশ দল কিছুদিন পর টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অনেকটা শক্তিশালী করে তোলতে পারে বাংলাদেশ আশা নিয়ে সামনের দুই ম্যাচ পাকিস্তান এবং নিউজিল্যান্ডের সাথে যদি ভালো একটা ইনিংস খেলতে পারে তাহলে বাংলাদেশ দলের সাহস আরও বেড়ে যাবে।
thanks for your comment.